উন্নত বিশ্বে অভিজাত খাদ্য তালিকায় চিংড়ির অবস্থান অন্যতম। সুস্বাদু কাটাঁবিহীন মাংশাল চিংড়ি সারা বিশ্বে অতন্ত্য লোভনীয় খাদ্য হিসাবে বিবেচিত। বর্তমানে বিশ্বে প্রতি বছর প্রায় ৫,৭০,০০০ মেঃ টন চিৎড়ি উৎপন্ন হয় । থাইল্যান্ড,ইন্দোনেশিয়া,বাংলাদেশ,তাইওয়ার,চীন,ভারত,ব্রাজিল প্রভৃতি দেশ চিংড়ি উৎপাদনে াগ্রণী ভুমিকা পালন করে আসছে।
বাংলাদেশে চিংড়ি চাষের ভুমিকা শতাব্দী প্রাচীন। কালের বিবর্তনে সময়ের চাহিদা মিটাতে যুগ যুগ ধরে বাংলাদেশের উপকূলীয় অঞ্চলে ভেরি চাষ পদ্ধতিতে ধান চাষের সঙ্গে বাগদা ও গলদা চিংড়ি পযায়ক্রমিকভাবে চাষ করা হতো। অসংখ্যা নদী-নালা, পুকুর,-দীঘি সহ নদীমাতৃক এ দেশের দক্ষিনে অবস্থিত বঙ্গোপসাগরের ৪৮০ কি.মি তটরেখা বরাবর ২০০ নটিক্যাল মাইল পর্যন্ত অর্থনৈতিক এলাকা সমূহ চিংড়ির আশ্রয়স্থল ও বিচরণক্ষেত্র। বাংলাদেশের মোট ভুমির পরিমাণ ১ কোটি ৪৪ লক্ষ হেক্টর। বতর্মানে বাংলাদেশের চাষযোগ্য উপকূলীয় ভুমির শতকরা মাত্র ৫ ভাগ এলাকায় চিংড়ি চাষ করা হয়।
বাংলাদেশে চিংড়ি চাষের ভুমিকা শতাব্দী প্রাচীন। কালের বিবর্তনে সময়ের চাহিদা মিটাতে যুগ যুগ ধরে বাংলাদেশের উপকূলীয় অঞ্চলে ভেরি চাষ পদ্ধতিতে ধান চাষের সঙ্গে বাগদা ও গলদা চিংড়ি পযায়ক্রমিকভাবে চাষ করা হতো। অসংখ্যা নদী-নালা, পুকুর,-দীঘি সহ নদীমাতৃক এ দেশের দক্ষিনে অবস্থিত বঙ্গোপসাগরের ৪৮০ কি.মি তটরেখা বরাবর ২০০ নটিক্যাল মাইল পর্যন্ত অর্থনৈতিক এলাকা সমূহ চিংড়ির আশ্রয়স্থল ও বিচরণক্ষেত্র। বাংলাদেশের মোট ভুমির পরিমাণ ১ কোটি ৪৪ লক্ষ হেক্টর। বতর্মানে বাংলাদেশের চাষযোগ্য উপকূলীয় ভুমির শতকরা মাত্র ৫ ভাগ এলাকায় চিংড়ি চাষ করা হয়।