বাণিজ্যিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ এই চিংড়ি সারা বছরেই মোহনা অঞ্চলে এবং শীতকালে বিল ও নদীতে পাওয়া যায়। মিঠা পানির মধ্যে সর্ববৃহৎ এই চিংড়ির দৈঘ্য ৩২০ মি,মি এবং ওজন প্রায় ৩০০ গ্রাম হয়ে থাকে। এর দেহের রঙ হালকা নীল কিংবা হালকা সবুজ রঙ এর হয়ে থাকে। উদরে প্লিউরার সংযোগস্থলে নীল রং থাকে।
বিশ্ব বাজারে এই চিংড়ির চাহিদা অনেক বেশি বলে আমাদের এর চাষ ক্রামান্বয়ে বৃদ্ধি পাচ্ছে। বাংলাদেশের প্রায় সর্বত্র , ভারত, ইন্দেনেশিয়া, চীন, বার্মা ইত্যাদি দেশে গলদা চিংরি পাওয়া যায় ।
বিশ্ব বাজারে এই চিংড়ির চাহিদা অনেক বেশি বলে আমাদের এর চাষ ক্রামান্বয়ে বৃদ্ধি পাচ্ছে। বাংলাদেশের প্রায় সর্বত্র , ভারত, ইন্দেনেশিয়া, চীন, বার্মা ইত্যাদি দেশে গলদা চিংরি পাওয়া যায় ।