বাংলাদেশ একটি কৃষি প্রধান দেশ । বাংলাদেশের প্রায় ৮৫ভাগেরই প্রধান পেশা হচ্ছে কৃষি । কৃষি হতে গড়ে বৎসরে জাতীয় আয়ের শতকরা প্রায় ২৩.৪৬ভাগ কৃষি খাত থেকে আসে ।একক খাত হিসেবে এখনও কৃষি খাতের অবদান সবচেয়ে বেশি । কৃষির অবদনের বিশেষ বিশেষ খাতগুলো হলো :
প্রত্যেক জীবের জন্য খাদ্য অপরিহার্য । ধান,গম,ভূটা,চিনা,কাউন প্রভৃতি শ্বেতসার জাতীয় খাদ্য । টাটকা শাকসবজিতে প্রচুর পরিমান শেকরা,আমিষ,খনিজ লবন ও ভিটামিন পাওয়া যায় ।
(২)বস্ত্র :
মানব সভ্যতা শুরু হওয়ার পর হতেই মানব সভ্যতার অংশ হিসেবে বস্ত্রের ব্যবহার শুরু হয়েছে । বস্ত্রের জন্য কৃষির উপর নিভর করতে হয় ।
(৩)আশ্রয় :
মানব সভ্যতার শুরু হলে মানুষ গাছের ডালে,পাহাড়ে পর্বতের গুহায় বসবাস ছেড়ে দিয়ে নিদিষ্ট জায়গায় দলবদ্বভাবে ঘর বেধেঁ বসবাস শুরু করে । সে সময় ঘর তৈরির উপাদান ছিল উদ্ভিদ । এখনও বাসগৃহ তৈরির বেশির ভাগ উপাদান আসে কৃষি থেকে । এছাড়াও ঘরের আসবাবপএ তৈরির প্রধান উপাদানই হচ্ছে গাছপালা ।
(৪)শিল্প কারখানা :
শিলপ কারখানা পরিচালনার জন্য কাঁচামাল ও জ্বালানি দরকার হয় । পাট শিল্প,বস্ত্র শিল্প,কাগজ শিল্প,রাবার শিল্প,প্রসাধনী শিল্প ওখাদ্য শিল্প কাঁচামাল আসে কৃষিজাত দ্রব্য থেকে ।
(৫)জ্বালানি :
রন্ধন কাজের জন্য ও অনেক কারখানার পরিচালনার জন্য জ্বালানি হিসেবে শুকনো কাটের দরকার হয় । ৮৫ ভাগ আসে কৃষিখাত থেকে ।
(৬)ঔষধ ও রাসায়নিক দ্রব্য :
আদিকালে রোগব্যাধি নিরাময়ের জন্য উদ্বিদজাত ঔষধ উপর সম্পূর্ণ নিভর করতে হতো । এখন নিভরশীলতা কিছুটা কমলেও অনেক ঔষদধর কাঁচামাল উদ্ভিদ হতে আসে ।
(১) খাদ্য
(২) বস্ত্র
(৩) আশ্রয়
(৪) শিল্প
(৫)জ্বালানি
(৬)ঔষধ
(৭)রাসায়নিক দ্রব্য
(১)খাদ্য :প্রত্যেক জীবের জন্য খাদ্য অপরিহার্য । ধান,গম,ভূটা,চিনা,কাউন প্রভৃতি শ্বেতসার জাতীয় খাদ্য । টাটকা শাকসবজিতে প্রচুর পরিমান শেকরা,আমিষ,খনিজ লবন ও ভিটামিন পাওয়া যায় ।
(২)বস্ত্র :
মানব সভ্যতা শুরু হওয়ার পর হতেই মানব সভ্যতার অংশ হিসেবে বস্ত্রের ব্যবহার শুরু হয়েছে । বস্ত্রের জন্য কৃষির উপর নিভর করতে হয় ।
(৩)আশ্রয় :
মানব সভ্যতার শুরু হলে মানুষ গাছের ডালে,পাহাড়ে পর্বতের গুহায় বসবাস ছেড়ে দিয়ে নিদিষ্ট জায়গায় দলবদ্বভাবে ঘর বেধেঁ বসবাস শুরু করে । সে সময় ঘর তৈরির উপাদান ছিল উদ্ভিদ । এখনও বাসগৃহ তৈরির বেশির ভাগ উপাদান আসে কৃষি থেকে । এছাড়াও ঘরের আসবাবপএ তৈরির প্রধান উপাদানই হচ্ছে গাছপালা ।
(৪)শিল্প কারখানা :
শিলপ কারখানা পরিচালনার জন্য কাঁচামাল ও জ্বালানি দরকার হয় । পাট শিল্প,বস্ত্র শিল্প,কাগজ শিল্প,রাবার শিল্প,প্রসাধনী শিল্প ওখাদ্য শিল্প কাঁচামাল আসে কৃষিজাত দ্রব্য থেকে ।
(৫)জ্বালানি :
রন্ধন কাজের জন্য ও অনেক কারখানার পরিচালনার জন্য জ্বালানি হিসেবে শুকনো কাটের দরকার হয় । ৮৫ ভাগ আসে কৃষিখাত থেকে ।
(৬)ঔষধ ও রাসায়নিক দ্রব্য :
আদিকালে রোগব্যাধি নিরাময়ের জন্য উদ্বিদজাত ঔষধ উপর সম্পূর্ণ নিভর করতে হতো । এখন নিভরশীলতা কিছুটা কমলেও অনেক ঔষদধর কাঁচামাল উদ্ভিদ হতে আসে ।